রেন্ডির ( India ) জাতির কথিত ড্যাড লেংটা পাপাত্মা গান্ধীকে নিয়ে কিছু কথা

গান্ধী ছিল বর্ণবাদী ব্রিটিশ তাঁবেদার
√ ভারতের অবিসংবাদিত চোর, লেংটা পাপাত্মা গান্ধী ছিল চরম বর্ণবাদী ও তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের নির্লজ্জ তাঁবেদার। বর্ণবাদকে উসকে দিয়ে ব্রিটিশদের মন জুগিয়েছিল সে। বর্বর অসভ্য বলে কৃষ্ণাঙ্গদের গালি দিয়েও ভর্ৎসনা করতো সে। http://goo.gl/rLUcVv
তার জীবনবৃত্তান্ত এবং ‘সত্যাগ্রহ ইন সাউথ আফ্রিকা’ গ্রন্থের ওপর গবেষণা করে তার এমন মনোভাব ও ক্রিয়াকলাপের সত্যতা খুঁজে পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত দুই দ. আফ্রিকার অধ্যাপক। গান্ধী সম্পর্কে তাদের দেয়া অপ্রত্যাশিত এ তথ্য নিয়েই গণমাধ্যমে শুরু হয়েছে তোলপাড়। এ খবর প্রকাশ করেছে ফার্স্টপোস্ট। সম্প্রতি ওই গবেষণালব্ধ তথ্য নিয়ে তারা রচনা করেছেন ‘দ্য সাউথ আফ্রিকান গান্ধী : স্ট্রেচার-বিয়ারার অব এম্পেরর’ নামে বই। দ. আফ্রিকায় সে আইনবিদ হিসেবে নিয়োজিত থাকাকালে (১৮৯৩-১৯১৪) নিগ্রোদের বিরুদ্ধে বার্ণবাদী বিদ্বেষ উসকে দিয়েছিল বলে বইটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। http://goo.gl/rLUcVv
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে আহত ব্রিটিশ যোদ্ধাদের স্ট্র্যাচারে বহন করে টেনে টেনে সেবাশুশ্রূষা করেছিল লেংটা পাপাত্মা গান্ধী। গান্ধী সম্পর্কে এসব বক্তব্য সত্য বলে মত দিয়েছে লেখিকা অরুন্ধতী রায়। সে বলে, গবেষণায় গান্ধীর যে চরিত্র ফুটে উঠেছে তা তার সম্পর্কে আমাদের স্বাভাবিক চিন্তাচেতনার সম্পূর্ণ বিপরীত। লেংটা পাপাত্মা গান্ধী একজন সাম্প্রদায়িক ও লিঙ্গভিত্তিক অনাচারের সমর্থক ও পৃষ্ঠপোষক হিসেবে নিন্দীত। গান্ধীর এসব নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে গণমাধ্যমে এক প্রকার তোলপাড় শুরু হয়েছে। http://goo.gl/rLUcVv
√ ইংরেজ এজেন্ট ছিল গান্ধী
ভারতের সুপ্রিমকোর্টের সাবেক বিচারপতি ও প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান মার্কন্ডেয় কাটজু লেংটা পাপাত্মা গান্ধীকে ব্রিটিশদের এজেন্ট বলে দাবি করেছে। তার মতে, ভারতের বহু ক্ষতি করেছে এই গান্ধী।
কাটজুর নিজের ফেসবুক পেজ এ গান্ধী – এ ব্রিটিশ এজেন্ট শিরোনামে লিখেছে, আমার মতে লেংটা পাপাত্মা গান্ধী ব্রিটিশদের এজেন্ট ছিল, সে দেশের বহু ক্ষতি করেছে। http://goo.gl/vkAi39
√ গান্ধীকে ব্রিটিশদের এজেন্ট বলার পেছনে বিচারপতি কাটজু তিনটি কারণ দেখিয়েছে। সে বলেছে, ভারতে চিরকালই ধর্ম, জাতি, বর্ণ, ভাষার বিপুল বৈচিত্র্য রয়েছে। ব্রিটিশরা চিরকালই এদেশে ডিভাইড অ্যান্ড রুল পলিসি চালাতে চেয়েছে। ব্রিটিশদের উদ্দেশ্য জেনেও দশকের পর দশক ধরে ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মকে রাজনীতির মধ্যে টেনে এনে গান্ধী আসলে ইংরেজদের পলিসি স্বার্থক করতে চেয়েছিলেন। http://goo.gl/vkAi39
১৯১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এদেশ ফিরে আসার পর থেকে ১৯৪৮ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লেংটা পাপাত্মা গান্ধী তার প্রতিটি বক্তব্যে প্রতিটি লেখায় হিন্দু ধর্মের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। হিন্দু ধর্মীয় ভাবনা যেমন রামরাজ্য, গোরক্ষা, ব্রহ্মচর্য, বর্ণাশ্রম ইত্যাদিকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছে। ১৯২১ সালে ইয়ং ইন্ডিয়াতে গান্ধী লিখে ছিল, আমি একজন সনাতনী হিন্দু। আমি বর্ণাশ্রম ধর্মে বিশ্বাস করি। গো মাতাকে রক্ষা করা উচিত বলে আমি মনে করি। গান্ধীর যে কোনো জনসভায় চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে রঘুপতি রাঘব রাজা রাম গাওয়া হতো। http://goo.gl/rLUcVv
উপরোক্ত আলোচনা এই মর্মে প্রতীয়মান হয় যে , লেংটা মানব লেংটা পাপাত্মা গান্ধী বিট্রিশদের বিশ্বস্ত কুকুর ছিল । বিট্রিশরা নিজের সন্তানদের থেকে বিশ্বস্ত কুকুরকে ভালবাসে বেশি ।
তাই , বিট্রিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন বিট্রিশদের বিশ্বস্ত কুকুর গান্ধীর ভাস্কর্যে ফুল দিয়ে তাকে সম্মান প্রদর্শন করছে ।
কারন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গান্ধী চেয়েছিলেন ব্রিটিশদের সহায়তা করতে, বিনিময়ে ব্রিটিশরা ভারতকে স্বাধীন রাষ্ট্র দিবে। এসকল কারনেই হিন্দুদের লেংটা পাপাত্মা গান্ধীকে প্রেতাত্মা গান্ধী মনে করে বিজ্ঞজনেরা।
লেখাটি ভাল লাগলে শেয়ার করুন।
Source :
2. ইংরেজ এজেন্ট ছিলেন গান্ধী—-http://www.jugantor.com/ten-horizon/2015/03/11/232899
3. গান্ধী ব্রিটিশ চর ছিলেন’—-http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/18/200113
4.গান্ধী ছিলেন বর্ণবাদী ব্রিটিশ তাঁবেদার—http://www.jugantor.com/ten-horizon/2015/09/08/320413
5.ব্রিটিশ পার্লামেন্ট চত্বরে গান্ধীর ভাস্কর্য উম্মোচন – http://goo.gl/TwYyxN

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান